প্রতিদিনের নতুন নতুন সংবাদ ও বিভিন্ন প্রকার টিপস কম্পিউটার টিপস মোবাইল টিপস ভিডিও এডিটিং টিপস ও অন্যান্য ইত্যাদি টিপস জানতে আমাদের ওয়েবসাইট টি ঘুরে আসুন
অনুসন্ধান ফলাফল পেতে এখানে টাইপ করুন!
middle ad

মহামারির মধ্যেও দেশে দারিদ্র্য কমেছে: তথ্যমন্ত্রী


 সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের কারণে করোনা মহামারির মধ্যেও দেশের মাথাপিছু আয় বেড়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে বর্তমানে বাংলাদেশে অতি দারিদ্র্যের হার ১০ দশমিক ৫ শতাংশ এবং দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। অর্থাৎ এই করোনা মহামারির মধ্যেও সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের কারণে এবং অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখার জন্য সরকার যে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সে সব কারণে মানুষের মাথাপিছু আয় যেমন বেড়েছে একইসাথে দারিদ্র্যের হার কমেছে, এটি আমাদের বক্তব্য নয়, এটি বিশ্বব্যাংকের বক্তব্য।

আজ সোমবার (১৮ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি গত ১৪ এপ্রিল প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভালপমেন্ট আপডেট-রিকভারি এন্ড রেসিলিয়েন্স অ্যামিড গ্লোবাল আনসারটেইনটি’ শিরোনামে প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে বলেন, সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা পরিস্থিতিতেও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ঘটার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশে দারিদ্র্য হার হ্রাস পেয়ে ১১ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে যা ২০২০ অর্থবছরে ছিল ১২ দশমিক ৫ শতাংশ।

খালেদা জিয়ার আমলে দেশে দারিদ্রতার হার ৪২ শতাংশ ছিলো বলে জানান তথ্যমন্ত্রী।সম্প্রতি প্রকাশিত আইএমএফ এর প্রতিবেদন অনুযায়ী জিডিপির নিরিখে বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর ৪১তম অর্থনীতির দেশ, আর পিপিপিতে আমাদের অর্থনীতির অবস্থান আরও ওপরে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এই করোনা মহামারির মধ্যেও দেশ এগিয়ে যাচ্ছে অথচ মির্জা ফখরুল সাহেব বলছেন, “দেশে দারিদ্র্যের হার ৪২ শতাংশ।” বেগম খালেদা জিয়া যখন ক্ষমতায় ছিলো তখন ৪২ শতাংশ ছিলো। মির্জা ফখরুল সাহেব এখনও খালেদা জিয়ার আমলের মধ্যেই আছেন।’

বিএনপির আমলে বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিলো সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার ছিলো বলে জানান হাছান মাহমুদ।তিনি  বলেন, ‘বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো তখন বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিলো সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সেটি ৪৮ বিলিয়নে উন্নীত করেছে। বিশ্বে পণ্য, জ্বালানি, পরিবহন এসব ব্যয় বৃদ্ধির কারণে সেই রিজার্ভ থেকে কিছু খরচ হয়েছে, এখন ৪০ বিলিয়ন ডলার আছে যেটি দিয়ে ৬ মাসের আমদানি ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব। কোনো দেশে ৩ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থাকাটাই স্বস্তিদায়ক। সে জায়গায় আমাদের ৬ মাসের রিজার্ভ আছে যেটি দিয়ে ৬ মাস আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।’

রেজানুল/সা.এ

https://www.bd24live.com/bangla/500885/

ট্যাগ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* দয়া করে এখানে স্প্যাম করবেন না। সমস্ত মন্তব্য অ্যাডমিন দ্বারা পর্যালোচনা করা হয়.

Top Post Ad

middle ad

Below Post Ad

middle ad

add

middle ad
//